ঢাকা , শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
“মডেল মেঘনা আলম কেন পুলিশ হেফাজতে? জানালেন পুলিশ কর্মকর্তা” “মুঠোফোন চেয়ে নারীর হাতে অজ্ঞান যুবক, লুট ১ লাখ টাকা” কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা যাবে কি? ইসলাম কী বলে? ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব: কোরআন-হাদিসের আলোকে সমাজ গঠনের মূলমন্ত্র দাফনের পর সম্মিলিত দোয়া: ইসলামের নির্দেশনা কী? ফরজ গোসল ছাড়াই সেহরি খাওয়া যাবে? জেনে নিন ইসলামি বিধান ইস্তেখারার দোয়া দেখে পড়া যাবে কি? জেনে নিন ইসলামের নির্দেশনা কেটে ফেলা চুল-নখ কোথায় ফেলবেন? ধর্ম, সংস্কৃতি ও পরিবেশবান্ধব সমাধান সূর্যাস্তের সময় তাওয়াফের নামাজ আদায় করা যাবে? ইসলামিক স্কলারদের ব্যাখ্যা মৃত বাবা-মাকে স্বপ্নে দেখলে যা করবেন: মনোবিদ ও ধর্মীয় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
নোটিশঃ
সকাল হোক সত্য খবর দিয়ে । দেশ - বিদেশের সর্বশেষ খবর সবার আগে পেতে সকালের বার্তা এর সাথেই থাকুন ।

প্রতারণার মাধ্যমে তিন কোটি টাকা মূল্যের চার গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে গ্রেপ্তার ৫ ।

গ্রেপ্তার পাঁচ ব্যক্তিছবি: ডিএমপি

পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে মোট তিন কোটি টাকা মূল্যের চারটি গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে চারটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়।

আজ বুধবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—জারাক আহমেদ (৩৮), আবুল কালাম রিফতিয়ার (৩৮), জামির হোসেন (৩৬), সজল আহম্মেদ (৩০) ও আবদুর রহমান ওরফে রুবেল (৫৬)।

ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, মো. ইমদাদুল হক খান ওরফে নওশাদের (৪২) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গাড়ি বিক্রির শোরুম আছে। বিক্রি করে টাকা দেওয়ার কথা বলে এখান থেকে গত ২৬ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে চারটি গাড়ি নেন এবি ড্রাইভ লিমিটেডের চেয়ারম্যান জামির ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জারাক। তাঁরা গাড়িগুলো ভাটারা থানার নর্দ্দা প্রগতি সরণি এলাকায় তাঁদের শোরুমে নিয়ে যান। গাড়ি চারটির মোট বাজার মূল্য তিন কোটি টাকা। পরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁরা গাড়িগুলো ফেরত দেবে না বলে জানান। উল্টো ভয়ভীতি দেখান। ইমদাদুল খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, জামির–জারাকরা গাড়িগুলো প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাতের জন্য শোরুম থেকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছেন।

এ ঘটনায় গত ৫ জানুয়ারি জামির ও জারাকসহ অজ্ঞাতনামা ২-৩ ব্যক্তির বিরুদ্ধে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় একটি প্রতারণার মামলা করেন ইমদাদুল।

পুলিশ কর্মকর্তা ইবনে মিজান বলেন, এই মামলায় তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা-পুলিশ গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান চালিয়ে জামির, জারাক, আবুল কালাম, সজল ও আবদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে গাড়ি চারটি উদ্ধার হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা স্বীকার করেছেন, তাঁরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে গাড়িগুলো আত্মসাৎ করেছিলেন।

আপলোডকারীর তথ্য

মিজানুর রহমান হৃদয়

মিজানুর রহমান হৃদয় বাংলাদেশের একজন তরুন লেখক, তিনি এখন পর্যন্ত ৪ টি বই প্রকাশ করেছেন । ২০১৭ থেকে ২০২৫ চলতি বছর সে বেশ কিছু পত্র - পত্রিকায় কাজ করে আসছেন । আর আমাদের সকালের বার্তা'র বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবেও কাজ করছেন ।
জনপ্রিয় বার্তা

“মডেল মেঘনা আলম কেন পুলিশ হেফাজতে? জানালেন পুলিশ কর্মকর্তা”

প্রতারণার মাধ্যমে তিন কোটি টাকা মূল্যের চার গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে গ্রেপ্তার ৫ ।

আপডেট সময় ০৩:৪৯:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে মোট তিন কোটি টাকা মূল্যের চারটি গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে চারটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়।

আজ বুধবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—জারাক আহমেদ (৩৮), আবুল কালাম রিফতিয়ার (৩৮), জামির হোসেন (৩৬), সজল আহম্মেদ (৩০) ও আবদুর রহমান ওরফে রুবেল (৫৬)।

ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, মো. ইমদাদুল হক খান ওরফে নওশাদের (৪২) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গাড়ি বিক্রির শোরুম আছে। বিক্রি করে টাকা দেওয়ার কথা বলে এখান থেকে গত ২৬ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে চারটি গাড়ি নেন এবি ড্রাইভ লিমিটেডের চেয়ারম্যান জামির ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জারাক। তাঁরা গাড়িগুলো ভাটারা থানার নর্দ্দা প্রগতি সরণি এলাকায় তাঁদের শোরুমে নিয়ে যান। গাড়ি চারটির মোট বাজার মূল্য তিন কোটি টাকা। পরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁরা গাড়িগুলো ফেরত দেবে না বলে জানান। উল্টো ভয়ভীতি দেখান। ইমদাদুল খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, জামির–জারাকরা গাড়িগুলো প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাতের জন্য শোরুম থেকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছেন।

এ ঘটনায় গত ৫ জানুয়ারি জামির ও জারাকসহ অজ্ঞাতনামা ২-৩ ব্যক্তির বিরুদ্ধে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় একটি প্রতারণার মামলা করেন ইমদাদুল।

পুলিশ কর্মকর্তা ইবনে মিজান বলেন, এই মামলায় তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা-পুলিশ গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান চালিয়ে জামির, জারাক, আবুল কালাম, সজল ও আবদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে গাড়ি চারটি উদ্ধার হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা স্বীকার করেছেন, তাঁরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে গাড়িগুলো আত্মসাৎ করেছিলেন।